এক কাঠুরিয়া তারবউরে নিয়েজঙ্গলে গেলকাঠ কাটতে।
তো হটাৎ তার বউ একপুকুরেগেল পড়ে।
তারপর অনেককান্নাকাটিরর পর,
তার কান্না শুনে।
এল এক জল কন্যা,
তারপরজলকন্নাঃ তোর কিহয়ছে???
কাঠুরিয়াঃ আমার বউপানিতে পড়েগেছে
এখন কারে বউ কমুহুম,,,হুম,,,হুম,,
তারপরজলকন্যাঃ''সানি লিওন "কেতুলে বলল,, এটাতোর,,, বউ,,,????
কাঠুরিয়াঃসাথে সাথেহা এইড়াআমার বউ।
পরে কাঠুরিয়া কেএকটা থাপ্পএকটা থাপ্পড়মেরে
জলকন্যাবললঃহতোচ্ছারা,,,,গল্পের নিয়মঅনুযায়ীযখন তিন নম্বরেতোর বউরে তুলব তুই তখনবলবিএইটা আমার বউএখন বল্লি কেন,,?
কাঠুরিয়াঃ হুম আমিএতটা বোকানই,,,,
জলকন্যাঃমানে
কাঠুরিয়াঃ মানে তুমিপ্রথমেসানি লিওন,,,
কেতুললেতারপর তুলবেক্যাট্রিনা কাইফ কেতার পর আমার বউকেআমি যদি সত্য কথাকই তাইলেআমাকে তিন বউদিয়ে দিবে,,
আমার একটাকেইসামলাইতেঈ পারিনাআবার তিন টাকে,,...
এতবোকা না আমি
২//এক বাচ্চাছেলে
হাতে চাকুদিয়ে কেটে তারগার্লফ্রেন্ডেরনাম লিখলো।
একটু পর সে
জোরেজোরে কাঁদতেলাগলো,,,কেনো?
সেকি
ব্যাথাপেয়েছে?*
***নাহ,,নামের বানানভুল হইছে
৩//এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই ভালোএকটা চাকরি পেল না।
তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরেলিখে দিল – “৩০০ টাকায় যে কোনরোগের চিকিৎসা করান চিকিৎসানা হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ”
এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা
রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ!
সে সেই ক্লিনিকে গেল…আর বলল,“আমি কোন জিনিষ খেতে গেলেতাতে কোন স্বাদ পাই না ।”ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, “২২নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ফোটা খাইয়ে দাও ওনাকে।”নার্স খাইয়ে দিল।রুগী (ডাক্তার) – “আরে, এটা তোপেট্রোল ।”ইঞ্জিনিয়ার – “Congratulation…. দেখলেনতো আমাদের ক্লিনিকের কামাল।আপনি টেস্টটা জিভে পেয়ে গেছেন।এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফীদিয়ে দিন।”ডাক্তার টাকাটা দিয়ে দিল এবংচলে গেল মনে দুঃখ আর রাগ নিয়ে।কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ভাবল, একেটাইট করতে হবে আর পয়সাটাও উসুলকরতে হবে।তাই আবার কিছুদিন পর সে সেইক্লিনিকে এল।.ডাক্তার – “আমার মেমরী কমে গেছে।কিছুই মনে থাকেনা ।”ইঞ্জিনিয়ার – “নার্স, এনাকে ২২নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা খাইয়েদাও তো।”ডাক্তার – “কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদফিরে পাওয়ার ওষুধ”ইঞ্জিনিয়ার – “দেখলেন তো ওষুধখাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরেএসেছে, দিন আমার ৩০০ টাকা ।”এবার ডাক্তার খুব রেগেই বাড়ি গেলআরও ৩০০ টাকা দিয়ে।আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল,.“স্যার । আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেইকমে গেছে। একদমই দেখতে পাচ্ছি না!ইঞ্জিনিয়ার – “এর কোন ওষুধ আমারকাছে নেই । এই নিন, আপনার ১০০০টাকা।”রুগী (ডাক্তার) – “কিন্তু এটা তো ৫০০টাকার নোট।”ইঞ্জিনিয়ার – “দেখুন, আপনার দৃষ্টিওফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০টাকা।
তো হটাৎ তার বউ একপুকুরেগেল পড়ে।
তারপর অনেককান্নাকাটিরর পর,
তার কান্না শুনে।
এল এক জল কন্যা,
তারপরজলকন্নাঃ তোর কিহয়ছে???
কাঠুরিয়াঃ আমার বউপানিতে পড়েগেছে
এখন কারে বউ কমুহুম,,,হুম,,,হুম,,
তারপরজলকন্যাঃ''সানি লিওন "কেতুলে বলল,, এটাতোর,,, বউ,,,????
কাঠুরিয়াঃসাথে সাথেহা এইড়াআমার বউ।
পরে কাঠুরিয়া কেএকটা থাপ্পএকটা থাপ্পড়মেরে
জলকন্যাবললঃহতোচ্ছারা,,,,গল্পের নিয়মঅনুযায়ীযখন তিন নম্বরেতোর বউরে তুলব তুই তখনবলবিএইটা আমার বউএখন বল্লি কেন,,?
কাঠুরিয়াঃ হুম আমিএতটা বোকানই,,,,
জলকন্যাঃমানে
কাঠুরিয়াঃ মানে তুমিপ্রথমেসানি লিওন,,,
কেতুললেতারপর তুলবেক্যাট্রিনা কাইফ কেতার পর আমার বউকেআমি যদি সত্য কথাকই তাইলেআমাকে তিন বউদিয়ে দিবে,,
আমার একটাকেইসামলাইতেঈ পারিনাআবার তিন টাকে,,...
এতবোকা না আমি
২//এক বাচ্চাছেলে
হাতে চাকুদিয়ে কেটে তারগার্লফ্রেন্ডেরনাম লিখলো।
একটু পর সে
জোরেজোরে কাঁদতেলাগলো,,,কেনো?
সেকি
ব্যাথাপেয়েছে?*
***নাহ,,নামের বানানভুল হইছে
৩//এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই ভালোএকটা চাকরি পেল না।
তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরেলিখে দিল – “৩০০ টাকায় যে কোনরোগের চিকিৎসা করান চিকিৎসানা হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ”
এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা
রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ!
সে সেই ক্লিনিকে গেল…আর বলল,“আমি কোন জিনিষ খেতে গেলেতাতে কোন স্বাদ পাই না ।”ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, “২২নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ফোটা খাইয়ে দাও ওনাকে।”নার্স খাইয়ে দিল।রুগী (ডাক্তার) – “আরে, এটা তোপেট্রোল ।”ইঞ্জিনিয়ার – “Congratulation…. দেখলেনতো আমাদের ক্লিনিকের কামাল।আপনি টেস্টটা জিভে পেয়ে গেছেন।এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফীদিয়ে দিন।”ডাক্তার টাকাটা দিয়ে দিল এবংচলে গেল মনে দুঃখ আর রাগ নিয়ে।কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ভাবল, একেটাইট করতে হবে আর পয়সাটাও উসুলকরতে হবে।তাই আবার কিছুদিন পর সে সেইক্লিনিকে এল।.ডাক্তার – “আমার মেমরী কমে গেছে।কিছুই মনে থাকেনা ।”ইঞ্জিনিয়ার – “নার্স, এনাকে ২২নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা খাইয়েদাও তো।”ডাক্তার – “কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদফিরে পাওয়ার ওষুধ”ইঞ্জিনিয়ার – “দেখলেন তো ওষুধখাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরেএসেছে, দিন আমার ৩০০ টাকা ।”এবার ডাক্তার খুব রেগেই বাড়ি গেলআরও ৩০০ টাকা দিয়ে।আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল,.“স্যার । আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেইকমে গেছে। একদমই দেখতে পাচ্ছি না!ইঞ্জিনিয়ার – “এর কোন ওষুধ আমারকাছে নেই । এই নিন, আপনার ১০০০টাকা।”রুগী (ডাক্তার) – “কিন্তু এটা তো ৫০০টাকার নোট।”ইঞ্জিনিয়ার – “দেখুন, আপনার দৃষ্টিওফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০টাকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন