1// ম্যাডাম ক্লাসে এক পিচ্চি ছেলেকে কে জিজ্ঞেস করলো “২ এবং ২ কত??
”পিচ্চি আঙ্গুল গুনতে শুরু করলো ১-২-৩-৪... “ম্যাডাম ৪!!”
ম্যাডাম “হ্যাঁ ঠিক আছে
, কিন্তু তুমি আঙ্গুল গুনে তারপর বলেছ।
তোমার দুই হাত এবার পিছনে রাখো এবং বল ৩ ও ৩ কত??”
পিচ্চি তার দুই হাত পিছনে রাখল এবং কিছুক্ষণ উদাস চোখে ডানে বামে তাকাল। তারপর বলল “ম্যাডাম ৬!!”
ম্যাডামঃ হ্যাঁ ঠিক আছে।
কিন্তু এবারও তুমি দুই হাত একসাথে করে আঙ্গুল গুনেছো!!
! তোমার দুই হাত এবার প্যান্টের পকেটে রাখো এবং বল ৫ ও ৫ কত হয়??”
পিচ্চি তার দুই হাত পকেটে রাখল এবং কিছুক্ষণ উদাস চোখে ডানে বামে তাকাল। তারপর সহাস্যে বলল “ম্যাডাম ১১!!!”
2//একবার একটা জাহাজ ডুবি হল। সৌভাগ্য ক্রমে এক লোক একটা গাছের গুঁড়ি খুঁজে পেয়ে তাতে চড়ে বসলো। সে দেখতে পেয়ে একটা আমেরিকান মেয়ে এবং একটা আফ্রিকান ছেলে কে তার সাথে তুলে নিলো। জাহাজের বাকি সবাই মারা গেলো। এবং লোকটা একটা নির্জন দ্বীপ খুঁজে পেয়ে তাতে আশ্রয় নিলো।ছেলে মেয়ে দুইটা কিছুটা বড় বড় হবার পর লোকটা মারা গেলো।তারপরে বহুদিন গেছে। ছেলে মেয়ে দুইটা তখন পূর্ণ যুবক যুবতী। তারা সেক্স লাইফ তো দুরের কথা, বাহ্যিক সব জ্ঞান থেকে বহু দূরে। পোশাক পড়া ভুলে গিয়ে তারা পোশাক ছাড়াই থাকে। একদিন তারা সামনাসামনি দাঁড়িয়ে আছে। সেই মুহূর্তে হঠাৎ ছেলেটার পুরুষাঙ্গ টা তার জীবনের প্রথম বারের মতো খাড়া হতে শুরু করলো!!! এটা দেখে আতংকে দিশাহারা হয়ে ছেলেটা মেয়েটার দিকে তাকিয়ে চিল্লিয়ে বলে উঠলো“পালাও পালাও সামনে থেকে পালাও...এটার সাইজ মনে হয় আস্তে আস্তে বিশাল হয়ে তোমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেবে...পালাও পালাও!!!!”
3//. একবার এক পোলা বিয়ার পরে বাসর ঘরে ঢুকছে। ভালা পোলা। বিয়ার আগে কোন মাইয়ার সাথে কিছু করার চান্স হয় নাই । পোলা ফার্স্ট টাইম বউয়ের সাথে কইরা কঠিন মজা পাইছে। সকালে বউ উঠছে । পোলায় জিগায় কই যাও । বউ কইল নাস্তা বানাইতে যাই । পোলা কয় নাস্তা বানাইতে হবে না । এই দিকে আসো । কাছে গেছে পরে আরেক বার সাপ লুডু খেলল তারা। খেলার পরে পোলায় কয় এইটাই আমার নাস্তা। দুপুরে যাইব একি কাহিনি। বিকালে নাস্তা রেডী করতেছে বউ একই কাহিনী।দুই দিন পরে জামাই অফিস থেকে ফিরা দেখে বউ ছায়া কোমরের কাছে তুইলা চুলার উপর খাড়াইয়া আছে। পোলায় হাক কইরা উঠছে কি করো কি করো? বউ কইলো ” তোমার বিকালের নাস্তা গরম করি।”
4//এক মাওলানা আর একদল পাঙ্ক একই সাথে ট্রেনে যাচ্ছে। তো এক পাঙ্ক ঠিক করছে মওলানারে একটু বিরক্ত করবে। কি নিয়ে বিরক্ত করা যায় খুজতে যায়ে দেখে যে হুজুরেরর মাত্র সাতটা লম্বা লম্বা দাড়ি থুতনির কাছে। আর একটাও দাড়ি ওঠেনাই।:হুজুর আমার মনে হয় আপনার মত পরহেজগার লোকের দাড়ি যদি সাথে রাখি তাহলে আমার আর কোন অসুখ হবে না। আমারে একটা দাড়ি দেন।হুজুরও কিছুতেই দাড়ি দেবে না, সেও ছাড়বে না। এরকম করতে করতে শেষ পর্যন্ত হুজুর কইছে ঠিক আছে, একটু পরে। তো একটু পরে সে সত্যি সত্যি একটা দাড়ি দিয়া দিছে। পোলা তো মহা খুশি। কিন্তু গুইনা দেখে যে হুজুরের দাড়ি সাতটাই আছে।:একটা দিলেন তারপরও আপনার দাড়ি সাতটা থাকে কেমনে?: আরে এইটা তো শো রুম। আপনারে গোডাইন থাইকা দিছি।
5//দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনরে কইছে তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।:না:কেন?:
আমি অপেক্ষায় আছি।:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিনের জনের অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারেনা। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চুদামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।
”পিচ্চি আঙ্গুল গুনতে শুরু করলো ১-২-৩-৪... “ম্যাডাম ৪!!”
ম্যাডাম “হ্যাঁ ঠিক আছে
, কিন্তু তুমি আঙ্গুল গুনে তারপর বলেছ।
তোমার দুই হাত এবার পিছনে রাখো এবং বল ৩ ও ৩ কত??”
পিচ্চি তার দুই হাত পিছনে রাখল এবং কিছুক্ষণ উদাস চোখে ডানে বামে তাকাল। তারপর বলল “ম্যাডাম ৬!!”
ম্যাডামঃ হ্যাঁ ঠিক আছে।
কিন্তু এবারও তুমি দুই হাত একসাথে করে আঙ্গুল গুনেছো!!
! তোমার দুই হাত এবার প্যান্টের পকেটে রাখো এবং বল ৫ ও ৫ কত হয়??”
পিচ্চি তার দুই হাত পকেটে রাখল এবং কিছুক্ষণ উদাস চোখে ডানে বামে তাকাল। তারপর সহাস্যে বলল “ম্যাডাম ১১!!!”
2//একবার একটা জাহাজ ডুবি হল। সৌভাগ্য ক্রমে এক লোক একটা গাছের গুঁড়ি খুঁজে পেয়ে তাতে চড়ে বসলো। সে দেখতে পেয়ে একটা আমেরিকান মেয়ে এবং একটা আফ্রিকান ছেলে কে তার সাথে তুলে নিলো। জাহাজের বাকি সবাই মারা গেলো। এবং লোকটা একটা নির্জন দ্বীপ খুঁজে পেয়ে তাতে আশ্রয় নিলো।ছেলে মেয়ে দুইটা কিছুটা বড় বড় হবার পর লোকটা মারা গেলো।তারপরে বহুদিন গেছে। ছেলে মেয়ে দুইটা তখন পূর্ণ যুবক যুবতী। তারা সেক্স লাইফ তো দুরের কথা, বাহ্যিক সব জ্ঞান থেকে বহু দূরে। পোশাক পড়া ভুলে গিয়ে তারা পোশাক ছাড়াই থাকে। একদিন তারা সামনাসামনি দাঁড়িয়ে আছে। সেই মুহূর্তে হঠাৎ ছেলেটার পুরুষাঙ্গ টা তার জীবনের প্রথম বারের মতো খাড়া হতে শুরু করলো!!! এটা দেখে আতংকে দিশাহারা হয়ে ছেলেটা মেয়েটার দিকে তাকিয়ে চিল্লিয়ে বলে উঠলো“পালাও পালাও সামনে থেকে পালাও...এটার সাইজ মনে হয় আস্তে আস্তে বিশাল হয়ে তোমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেবে...পালাও পালাও!!!!”
3//. একবার এক পোলা বিয়ার পরে বাসর ঘরে ঢুকছে। ভালা পোলা। বিয়ার আগে কোন মাইয়ার সাথে কিছু করার চান্স হয় নাই । পোলা ফার্স্ট টাইম বউয়ের সাথে কইরা কঠিন মজা পাইছে। সকালে বউ উঠছে । পোলায় জিগায় কই যাও । বউ কইল নাস্তা বানাইতে যাই । পোলা কয় নাস্তা বানাইতে হবে না । এই দিকে আসো । কাছে গেছে পরে আরেক বার সাপ লুডু খেলল তারা। খেলার পরে পোলায় কয় এইটাই আমার নাস্তা। দুপুরে যাইব একি কাহিনি। বিকালে নাস্তা রেডী করতেছে বউ একই কাহিনী।দুই দিন পরে জামাই অফিস থেকে ফিরা দেখে বউ ছায়া কোমরের কাছে তুইলা চুলার উপর খাড়াইয়া আছে। পোলায় হাক কইরা উঠছে কি করো কি করো? বউ কইলো ” তোমার বিকালের নাস্তা গরম করি।”
4//এক মাওলানা আর একদল পাঙ্ক একই সাথে ট্রেনে যাচ্ছে। তো এক পাঙ্ক ঠিক করছে মওলানারে একটু বিরক্ত করবে। কি নিয়ে বিরক্ত করা যায় খুজতে যায়ে দেখে যে হুজুরেরর মাত্র সাতটা লম্বা লম্বা দাড়ি থুতনির কাছে। আর একটাও দাড়ি ওঠেনাই।:হুজুর আমার মনে হয় আপনার মত পরহেজগার লোকের দাড়ি যদি সাথে রাখি তাহলে আমার আর কোন অসুখ হবে না। আমারে একটা দাড়ি দেন।হুজুরও কিছুতেই দাড়ি দেবে না, সেও ছাড়বে না। এরকম করতে করতে শেষ পর্যন্ত হুজুর কইছে ঠিক আছে, একটু পরে। তো একটু পরে সে সত্যি সত্যি একটা দাড়ি দিয়া দিছে। পোলা তো মহা খুশি। কিন্তু গুইনা দেখে যে হুজুরের দাড়ি সাতটাই আছে।:একটা দিলেন তারপরও আপনার দাড়ি সাতটা থাকে কেমনে?: আরে এইটা তো শো রুম। আপনারে গোডাইন থাইকা দিছি।
5//দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনরে কইছে তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।:না:কেন?:
আমি অপেক্ষায় আছি।:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিনের জনের অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারেনা। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চুদামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন