নিজ দায়িত্বে হাসবেন|| || দাঁত পড়ে গেলে কর্তৃপক্ষ দায়ি নহে||
1 // আলতো করে ধরুন। আস্তে করে দুটি আঙ্গুল ভিতরে ঢুকান। যদি বেশি বড় হয় তবে তিনটি আঙ্গুল ঢুকাতে পারেন। দেখে নিবেন এটা যেন ভেজা থাকে, এবার আস্তে করে উপর নিচে ঘষতে থাকুন। . . . হ্যা এভাবেই কাপ পরিষ্কার করতে হয়।
2//১ম জন: জানো? গত সপ্তাহে ফাদারের রুম গোছাতে গিয়ে আমি প্লেবয় ম্যাগাজিন পেয়েছি! ২য় জন: এটাতো কিছুই না।গতকালকে ফাদারের ড্রয়ারে আমি এক ডজন কনডম পেয়েছি! ৩য় জন: বলো কী?তারপর কী করলে? ২য় জন: তারপর সবগুলো কনডমের মাথা ফুঁটো করে দিলাম ৩য় জন: হে ঈশ্বর!আমার একি সর্বনাশ করলে?
3//স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়– স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই। বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
4//বল্টুর শরম অনেক বেশি। সামনে তার গার্লফ্রেন্ড রিপার জন্মদিন , কিন্তু জন্মদিনের পোশাক টা পড়ে রিপার সামনে যেতে তার লজ্জা লাগতেছে। তো রিপা ব্যাপারটা খেয়াল করলো। রিপাঃ জান , তুমি এতো লজ্জা পাচ্ছো কেনো? বল্টুঃ আমার একটা সমস্যা আছে। রিপাঃ আমাকে বলো সোনা।তুমি না আমার ডার্লিং? বল্টুঃ আমার ইয়েটা একটু ছোট। রিপাঃও , এই কথা? চিন্তা করো না জান, আমি নার্স থাকার সময় এইসব জিনিস অনেক দেখেছি। অইটা তো ছোট হতেই পারে। বল্টু তার প্যান্ট খুলেঃ এই যে দেখ। রিপা দেখার পর্ঃ আচ্ছা জান, তুমি এত চিন্তা করো না। আমি এই সাইজ আগেও দেখছি। বল্টুঃ তাই? তুমি কি সেক্স রোগ বিভাগের নার্স ছিলা? রিপাঃনাহ, আমি তো শিশু রোগ বিভাগের নার্স ছিলাম।
5//১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল। সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব।
6//: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়? : অব্যশই মেয়ে | : কেন ? : যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??
7//বাজারে গিয়ে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।হাফ কেজি দেন ভাই।দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই?------দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
8//(I) ডাক্তারের চেম্বারে এসেছে এক রোগী।‘বলুন কী সমস্যা?’‘ডাক্তার সাহেব, আমার নাম শহীদুল হক। বয়স ৩৫, একটা মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিতে আছি। নাম শুনে থাকবেন হয়তো। অনেক বিখ্যাত একটা কম্পানি। গত বছর বেস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। দুর্নীতি আর ভেজালের এই শহরে এই একটাই কম্পানি, যেটা দাঁড়াতে পেরেছে মাথা উঁচু করে। বক পাখির মতো। বক পাখি চিনেন তো? ওই যে…..‘আরে আরে দাঁড়ান’, দুই হাত তুলে থামালেন ডাক্তার। ‘আপনার সমস্যাটা কী সেটা তো বলুন?’‘সমস্যা তো আমার না। আমার স্ত্রীর।’‘কী সমস্যা?’‘ও একটু বেশি কথা বলে।’‘কাম সারছে!’
বিড়বিড় করলেন ডাক্তার সাহেব
।(II) স্বামী- স্ত্রী প্রচন্ড ঝগড়ার পর…………..স্ত্রী কাপড় চোপড়সহ ব্যাগ গোছানোশুরু করল।
স্বামীঃ ব্যাগ গোছাও কেন?
স্ত্রীঃ আমি আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।এরপর স্বামীও ব্যাগ গোছানো শুরু করল।
স্ত্রীঃ তুমি আবার কই যাও!!!
স্বামীঃ আমিও আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।
স্ত্রীঃ তাহলে আমাদের এই ৯ টা বাচ্চাকাচ্চা দেখবে কে???
স্বামীঃ তুমি তোমার মায়ের কাছে যাচ্ছ, fine, আমিও আমার মায়ের কাছে যাচ্ছি।সেই অনুযায়ী বাচ্চাকাচ্চাদের ও তাদের মায়েরকাছেই যাওয়া উচিত। ডাক্তার : তো আপনার সম্যসা এটা?
ওই লোক বল্লো আমার সম্যসা হলো এখন তো আমার আরেকটা বাচ্চা চাই তো হবে কিবাবে ডাক্তার সাব? কোন মেডিসিন আচে? facebook.com
1 // আলতো করে ধরুন। আস্তে করে দুটি আঙ্গুল ভিতরে ঢুকান। যদি বেশি বড় হয় তবে তিনটি আঙ্গুল ঢুকাতে পারেন। দেখে নিবেন এটা যেন ভেজা থাকে, এবার আস্তে করে উপর নিচে ঘষতে থাকুন। . . . হ্যা এভাবেই কাপ পরিষ্কার করতে হয়।
2//১ম জন: জানো? গত সপ্তাহে ফাদারের রুম গোছাতে গিয়ে আমি প্লেবয় ম্যাগাজিন পেয়েছি! ২য় জন: এটাতো কিছুই না।গতকালকে ফাদারের ড্রয়ারে আমি এক ডজন কনডম পেয়েছি! ৩য় জন: বলো কী?তারপর কী করলে? ২য় জন: তারপর সবগুলো কনডমের মাথা ফুঁটো করে দিলাম ৩য় জন: হে ঈশ্বর!আমার একি সর্বনাশ করলে?
3//স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়– স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই। বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
4//বল্টুর শরম অনেক বেশি। সামনে তার গার্লফ্রেন্ড রিপার জন্মদিন , কিন্তু জন্মদিনের পোশাক টা পড়ে রিপার সামনে যেতে তার লজ্জা লাগতেছে। তো রিপা ব্যাপারটা খেয়াল করলো। রিপাঃ জান , তুমি এতো লজ্জা পাচ্ছো কেনো? বল্টুঃ আমার একটা সমস্যা আছে। রিপাঃ আমাকে বলো সোনা।তুমি না আমার ডার্লিং? বল্টুঃ আমার ইয়েটা একটু ছোট। রিপাঃও , এই কথা? চিন্তা করো না জান, আমি নার্স থাকার সময় এইসব জিনিস অনেক দেখেছি। অইটা তো ছোট হতেই পারে। বল্টু তার প্যান্ট খুলেঃ এই যে দেখ। রিপা দেখার পর্ঃ আচ্ছা জান, তুমি এত চিন্তা করো না। আমি এই সাইজ আগেও দেখছি। বল্টুঃ তাই? তুমি কি সেক্স রোগ বিভাগের নার্স ছিলা? রিপাঃনাহ, আমি তো শিশু রোগ বিভাগের নার্স ছিলাম।
5//১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল। সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব।
6//: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়? : অব্যশই মেয়ে | : কেন ? : যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??
7//বাজারে গিয়ে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।হাফ কেজি দেন ভাই।দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই?------দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
8//(I) ডাক্তারের চেম্বারে এসেছে এক রোগী।‘বলুন কী সমস্যা?’‘ডাক্তার সাহেব, আমার নাম শহীদুল হক। বয়স ৩৫, একটা মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিতে আছি। নাম শুনে থাকবেন হয়তো। অনেক বিখ্যাত একটা কম্পানি। গত বছর বেস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। দুর্নীতি আর ভেজালের এই শহরে এই একটাই কম্পানি, যেটা দাঁড়াতে পেরেছে মাথা উঁচু করে। বক পাখির মতো। বক পাখি চিনেন তো? ওই যে…..‘আরে আরে দাঁড়ান’, দুই হাত তুলে থামালেন ডাক্তার। ‘আপনার সমস্যাটা কী সেটা তো বলুন?’‘সমস্যা তো আমার না। আমার স্ত্রীর।’‘কী সমস্যা?’‘ও একটু বেশি কথা বলে।’‘কাম সারছে!’
বিড়বিড় করলেন ডাক্তার সাহেব
।(II) স্বামী- স্ত্রী প্রচন্ড ঝগড়ার পর…………..স্ত্রী কাপড় চোপড়সহ ব্যাগ গোছানোশুরু করল।
স্বামীঃ ব্যাগ গোছাও কেন?
স্ত্রীঃ আমি আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।এরপর স্বামীও ব্যাগ গোছানো শুরু করল।
স্ত্রীঃ তুমি আবার কই যাও!!!
স্বামীঃ আমিও আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।
স্ত্রীঃ তাহলে আমাদের এই ৯ টা বাচ্চাকাচ্চা দেখবে কে???
স্বামীঃ তুমি তোমার মায়ের কাছে যাচ্ছ, fine, আমিও আমার মায়ের কাছে যাচ্ছি।সেই অনুযায়ী বাচ্চাকাচ্চাদের ও তাদের মায়েরকাছেই যাওয়া উচিত। ডাক্তার : তো আপনার সম্যসা এটা?
ওই লোক বল্লো আমার সম্যসা হলো এখন তো আমার আরেকটা বাচ্চা চাই তো হবে কিবাবে ডাক্তার সাব? কোন মেডিসিন আচে? facebook.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন