বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

হাসি ফ্রি


1//মেডিক্যালে পড়া এক ছাত্রীকে এক পাগল প্রেমিকপ্রেমপত্র দিল নিজের রক্ত দিয়ে লিখে। আর বলল"অবশ্যই জবাব দিও"সে পরেরদিন জবাব দিল......"তোমার ব্লাড গ্রুপ এ পজেটিভ আরতোমার রক্তে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি আছে।কচু শাক বেশি করে খাবে!"



2//বিয়ে করে তোমাকেই বরং ছেড়ে দেব
প্রেমিকা :- যদি আমাদের বিয়ে হয় তাহলে তুমি সিগারেট ছেড়ে দিবে ?
প্রেমিক :- ওকে
প্রেমিকা :- ড্রিংকস করাও না...
প্রেমিক :- ওকে
প্রেমিকা :- নাইট ক্লাবেও যেতে পারবেনা
প্রেমিক :- ওকে
প্রেমিকা :- আর কি বাকী আছে যা তুমি ছেড়ে দিবে
প্রেমিক :- তোমাকে!


3//প্রেমিকা: আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিক: সত্যি?
প্রেমিকা: হ্যাঁ।
প্রেমিক: তোমার বাবা-মাকেও?
প্রেমিকা: হ্যাঁ।
প্রেমিক: তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি?
প্রেমিকা: হ্যাঁ।প্রেমিক: স্টার প্লাস?
প্রেমিকা: মুখ সামলে কথা বল বলে দিচ্ছি !!!


4//ছেলে: আমি তোমাকে স্পর্শ না করেই চুমু খাব।
মেয়ে: এটা অসম্ভব, তুমি কিছুতেইপারবেনা।
ছেলে: তাহলে ১০০ টাকার বাজি হয়ে যাক।
মেয়ে: ঠিক আছে।
ছেলেটি মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেল...
মেয়ে: (রেগে গিয়ে)"আমাকে জড়িয়ে ধরলে কেন..??"
ছেলেঃ আরে মাথা ঠান্ডা কর, এই নাও ১০০ টাকা।এইবার তো হলো না, চল আবার চেষ্টা করি...




5//চোরের আজব সাজাএকদিন গোপালের জ্বর হওয়ায় সে সেদিন রাজসভায় যেতে পারেনি। মহারাজ সভাসদদের নিয়ে নানা আলাপ আলোচনা করতে করতে হঠাৎ বললেন, আমার সভার মধ্যে এমন কি কেউ আছে, যে গোপালের ঘর থেকে কিছু চুরি করে আনতে পারে? যদি কেউ পারে, তবে সে সামান্য জিনিস হলেও আমি তাকে বিশেষভাবে পুরষ্কৃত করব। তোমরা কেউ রাজী থাকলে বল।



6//মহারাজের পুরষ্কার লোভেও কেউ রাজি হল না গোপালের ঘরে চুরি করতে। কারণ বড় চতুর সে। তার চোখে ধুলো দেওয়া সহজ নয়। ধরা পড়লে নাকালের শেষ থাকবে না। নাকানি চোবানি তো খেতে হবেই, আর সে তার প্রতিশোধ একদিন না একদিন নেবেই নেবে এবং অশেষ দুর্গতির সীমা থাকবে না।



7//ভূপাল নামে একটি লোক পুরষ্কারের লোভে সেদিন মধ্যরাত্রে গোপালের বাড়িতে সিদ কেটে প্রবেশ করল। গোপাল আগে থেকেই রাজসভার কথা জানতে পেরেছিল, তাই সে লোভি লোকটাকে জব্দ করার জন্য তৈরি হয়ে রইল। গোপালের ঘরের দেওয়ালে সিদ। গোপাল পূর্ব প্রস্তুতি মতো একটা মানুষের বিষ্ঠাপূর্ণ কলসির উপরে গোটাকতক টাকা রেখে দিয়েছিল এবং সেখানে নিজে একপাশে আত্নগোপন করে দাঁড়িয়ে রইল।লোকটি সিদ কেটে যখন ঘরের মধ্যে মাথা গলিয়ে ঢুকে দেখল যে, সামনেই একটা টাকভর্তি কলসী বসানো আছে। সে আর কালবিলম্ব না করে তাই মাথায় তুলে নিয়ে মনের আনন্দে রাজবাড়িরে দিকে এগোতে যেতেই গোপাল ঢিল ছুঁড়ে ব্রাহ্মণের মাথার কলসীটা ভেঙে দিল। কলসী চুরমার হয়ে সঙ্গে সঙ্গে লোকটির সারা শরীর বিষ্ঠাতে পূর্ণ হয়ে গেল। তখন ভোর হয়েছে। গোপাল বেরিয়ে বলল, কি বাবা চুরি করা হল। মহারাজ পরে গোপালের মুখে এসব কথা শুনে বেশ আনন্দিত হলেন।



8//গোপাল একাদশী করত। তার একাদশী করা অভ্যাস। গোপাল একাদশীর দিন সন্ধ্যেবেলায় প্রসাদ পেত লুচি, মিষ্টি- নানাবিধ ফল সহকারে। সেদিন যেন মহোৎসব লেগে যেত। গোপালকে ওভাবে একাদশীর দিন ভোজন করতে দেখে তার এক চাকর বললে, সামনের তারিখ থেকে আমিও একাদশী পালন করব বাবু। আমার একাদশী করার খুব ইচ্ছে। আপনি যদি আদেশ দেন আমি একাদশী করি। আমার খুব ইচ্ছা।গোপাল মুচকি হেসে বলল, খুবই ভাল কথা, এই তো চাই। একাদশী করা সকলের উচিৎ। দেহের উপকার, তার সাথেই মনেরও সাত্ত্বিকভাব সাধনের জন্য একাদশী সকলের করা উচিত। পরবর্তী একাদশীর তারিখে সকাল থেকে গোপালের সঙ্গে অভূক্ত রইল।কিন্তু সাঁঝ গড়িয়ে রাত্রি গভীর হয় হয়, তখনও গোপাল ভোজন করছে না দেখে চাকরটি ধৈর্যহারা হয়ে জিজ্ঞাস করলে, বাবু প্রতি একাদশীতেই তো আপনি সূর্যাস্তের ঠিক পরেই প্রচুর ভাল মন্দ ভোজন করে থাকেন, কিন্তু আজ এখনও কিছু খাচ্ছেন না কেন?গোপাল মুচকি হেসে বলল, ওরে ব্যাটা আজ যে যেমন তেমন একাদশী নয়, সাক্ষাৎ ভীম একাদশী- আজ একদম নিরম্বু উপবাস। আজকে জলও খেতে নাই । সেজন্য আজ আর কিছু খাওয়ার ব্যবস্থা করিনি।গোপালের চাকর হায় হায় করতে লাগল। এমন হবে জানলে কি সে একাদশীর নাম মুখে আনতো। পেট যে চোঁ চোঁ করছে। সেই থেকে চাকর আর কোন দিন একাদশীর কথা মুখে আনল না ভুলেও। গোপালও মুচকি হেসে মনে মনে বলল বেটা আজ বেশ ভালরকম জব্দ হয়েছে, আর কোনওদিন একাদশীর কথা মুখেও আনবে না। সহজে মতলব হাসিল হল দেখে মনে মনে আর একচোট হেসেও নিল গোপাল। যেমন কর্ম তেমন ফল।





9//গোপাল গ্রামের এক মহাজনের কাছ থেকে কিছু টাকা ধার নিয়েছিল। আজ দেব, কাল দেব বলে সে টাকা আর শোধ করতে পারেনি। সেই লোক গোপালকে একদিন হাটের মধ্যে পাকড়াও করে বললে, আমার টাকাগুলো দিয়ে দাও তো গোপাল, নইলে আজ আর তোমার ছাড়ব না। তোমাকে এত লোকের সামনে অপমান করব, দেখি তুমি কোথা যাও বাছাধন।মহাজনের দ্বারা অপমানিত হয়ে গোপাল বললে, টাকা কি দেব না বলছি? আপনার টাকা আগামী কালেই দিয়ে দেবো। পরশু সকালেই আমার বাড়িতে চলে আসুন। আমি টাকা শোধ করে দেব পরশুর মধ্যে সামান্য টাকার জন্য এত অপমান করার আপার দরকার ছিল না। আমি টাকা যেমন করে পারিশোধ করার ব্যবস্থা করবই।গোপালের কথা শুনে মহাজন মনে মনে ভাবলেন গোপাল যখন এত লোকের সামনে কথা ছিল তখন পরশু দিন যেভাবেই হোক টাকা পরিশোধ করবেই। এই ভেবে পরমু মহাজন গোপালের বাড়িতে গিয়ে হাজির হল। কই হে গোপাল টাকা দেবে বলেছিলে দাও, আমি ঠিক সময় মত এসেছি। মহাজনের ডাক শুনে গোপাল বাড়ির বাইরে বেরিয়ে এসে বললে, কাকভোরে ছুটে এসেছেন, দয়া করে বাড়ির দাওয়ায় একটু বিশ্রাম করুন- আমি যত তাড়াতাড়ি পারি আপনার টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা করছি। আপনি কষ্ট করে এসেছেন প্রাণের টানে তাতেই আমি কৃতার্থ। আমার বাড়ি আজ পবিত্র হল।মহাজন তো এখনই টাকা পাবে মনে ভেবে নিশ্চিত হয়ে গোপালের বাড়ির দাওয়ায় বসে হাটু দোলাতে রইল। কিছুক্ষণ পরে গোপাল আর গোপালের বড় ছেলে, সামনের খোলামেলা বেশ বড় বাগান ছিল, তাতে পাঁচ হাত অন্তর বেশ কয়েকটি নারকেল চারা পুতঁতে লাগল মনোযোগ সহকারে। তা দেখে মহাজন গোপালকে অস্থির হয়ে বললে, এ কি করছে গোপাল? আমার যে বেলা হয়ে যাচ্ছে। কাজকর্ম আছে যে। গদিতে যেতে হবে, সকালে উঠেই এসেছি জলখাবারও খাওয়া হয়নি। বাড়ীতে লোকজন আসবে, শ্রীঘ্র কর।গোপাল নারকেলের চারা পুঁততে পুঁততে বললে দেখছেন, তো চারা পুঁতছি। একটু বসুন না। এখনি হয়ে যাবে পোতাঁ। আপনার টাকার ব্যবস্থা করে তবে আজ জলগ্রহণ করবো বলছি। এই দেখুন। করছি কিনা আপনি আর একটু বসে নিজে দেখুন। আপনি অপেক্ষা করুন, হলো বলে। বিশ্বাস না হয় উঠে এসে দেখুন।কাজ শেষ করে গোপাল কাছে এসে দাড়াঁতেই মহাজন জিজ্ঞেস করলে, সেই থেকে তো বসিয়ে রেখেছো- একটা তামাকও দিলে না, যাক্ কই টাকা ‍দাও। আমার তাড়া আছে।গোপাল মুচকি হেসে বললে, এতক্ষণ ধরে তো আপনার টাকা শোধের ব্যবস্থাই করলুম মশায়।তার মানে তুমি তো এখন নারকেলের চারা পুতলে। আমার টাকার ব্যবস্থা করলে কি করে?গোপাল বললে, এই যে নারকেলের চারা পুতলাম তাতে নারকেল গাছ হবে এবং এতগুলো নাকেল গাছে যা ফল হবে তা তো আর কম নয়। দুবছরের নারকেলের টাকায় আপনার সব দায় দেনা শোধ হয়ে যাবেই। আপনাকে যখন কথা দিয়েছি আজই টাকা শোধের ব্যবস্থা করব, তাই ব্যবস্থা করে দিলাম। দুবছরের জন্য নারকেলের ইজরাও আপনাকে দিয়ে এলুম। আর ভাবছেন কেন, ধরুন আপনার টাকা বলতে গেলে নিশ্চিন্তে পেয়েই গেলেন সুদ সমেত।গোপালের কথা শুনে পাওনাদার হাসবে না কাঁদবে ভাবতে ভাবতে শেষ পর্যন্ত বেচারা হেসেই ফেলল।গোপাল বললে, এখন কি না টাকাটা নগদ পেয়ে গেলেন বলে হাসি আর ধরে না যে দাদার।



10//স্ত্রী : আমি তোমার সঙ্গে কথা বলব না।স্বামী : ঠিক আছে।স্ত্রী : তুমি কারণটা জানতে চাইলে না তো?স্বামী : না, আমি তোমার সিদ্ধান্তের সম্মান করি


11/গোলু একদিনে নিজের অটোয় করে প্রেমিকা মোলুকে নিয়ে শপিং মলে ঘুরতে গেছে।পার্কিংয়ে গাড়ি দাঁড় করিয়ে গোলু অটোর একটা চাকা খুলতে শুরু করল।তাই দেখে মোলু : অটোর চাকা খুলছ কেন?গোলু রেগে গিয়ে মোলুকে বলল : দেখতে পাচ্ছ না এখানে লেখা আছে ২ চাকার জন্য পার্কিং?


12//একছেলে মেয়ে কে বলছে “আইলাভ ইউ”..
মেয়েঃ অইআয়নাতে নিজেরচেহারা দেখছিসকখনো..........................
ছেলেঃ দেখছি বইলাইত তর মত পেত্নিরকাছে আসছি নাইলে তো ক্যাটরিনারকাছেই যাইইতাম৷৷৷৷ 



13//ছাত্রী:স্যারঐ ছেলেটাআমাকে জোরকরে৫টা কিস করেছে !............শিক্ষক:এখনতো নারী পুরুষসমানঅধিকার !তাই তুমিওওকে জোর করে৫টা কিসকরে দাও !হা....হা....হা. ...হা....হা



14//জামাইগেছে শ্বশুরবাড়িতে...অনেকদিনবাদে আসছে তাইশাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে।পোলাও, মাংস, রুইমাছ,কোপ্তা, কালিয়া,দই,বেগুনভাজি এবং পাটশাক!!তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইরপ্লেটে একগাদা পাটশাকতুলে দিল! জামাইতাড়াতাড়ি সেটুকুখেয়ে ফেলল...এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেনবাবা তোমারবুঝি পাটশাকটা খুবভালো লেগেছে,আরেকটুদেই?...বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাকজামাইয়েরপ্লেটে তুলে দিলেনতিনি"!"জামাই একটুমনক্ষুণ্ন হল!!খাওয়ারএতো আইটেম; বড়বড়মাংসের টুকরা,মাছেরপেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।এখন তো শুধুপাটশাক খেয়েইপেট ভরে গেল!জামাই ঐটুকুওখেয়ে শেষ করতেইশাশুড়ি বললেন,বাবা আরো একটুদেব?জামাই তখনখাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল,"আম্মা আপনারআর কষ্টকরে প্লেটে শাকতুলে দেয়া লাগবেনা!!''''''''পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন,আমি গিয়া খাইয়া আসি!!"



15//কঠিন জোকস।.......রিমি দুধ চা খাবেকিন্তু বাসায় দুধনেই.এখন সে কি করবে?সে রুমে গিয়ে আস্তে.তার জামা খুললতারপর......তার পাজামা খুলল...............তার পর সে কাপড়চেন্জকরে বাজারে গেলদুধকিনতে ?......মিয়ারা সবসময় খারাপকথা ভাবা স্বাস্থ্যেরজন্য ক্ষতিকর"



16//এক বিবাহিত নারীরবাচ্চা হয় না?তো সে গেলো ডাক্তারেরকাছে।ডাক্তার :কি সমস্যা আপনার?রোগী :(ব্রেইনখাটিয়ে)সমস্যা হলো আমারস্বামী অনেক দিনযাবতসিএনজি চালাচ্ছে,কিন্তু কিছুতেইপেসিন্জার পাচ্ছে না??আপনি এ কথারমানিটা বুঝতে পারছেন??ডাক্তার :জি এতক্ষণে বুঝতে পারছি আপনারঔ সমস্যা??যে সমস্যারকারণে আপনি মা হতে পারছেননা?am Ir8...রোগী :এইতো আপনি দেখি সবইবোঝেন??তো এখন কি করা যায়।ডাঃ :আপনারা দুজনেরমধ্যে কারসমস্যা সেটা আগে আমাকে জানতে হবে??তো আপনি বলেন,(ব্রেইন খাটিয়ে)আপনারস্বামী যে সিএনজি টা চালাচ্ছে সেটা কি ছোট্টনা বড়?? কয়কিলোমিটারযেতে পারে??রোগী :আর বইলেননা সেই কথা,সিএনজিটা ছোট্টই,5মিনিট না যেতেইনষ্ট হইয়া যায়!!!ডাঃ :So sad,

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন